অকুল পাড় দেখে মোদের লাগল রে ভয়।মাঝি বেটা বড় ঠেঁটা, হাল ছেড়ে দিয়ে বগল বাজায়।।উজান ভাটি তিনটি নালেদোম দমা দোম বেদম কলে এক শব্দ হয়।গুরুর গুরু পবন গুরু প্রেম আনন্দে সাঁতার খেলায়।।সামনেতে অপার নদীপার হয়ে যায় ছয় জন বাদী কিরূপ লীলাময়।লালন বলে, ভাব জানিয়ে ডুব দিয়ে রত্ন উঠায়।। হারামণি, ৫ম খণ্ড, পৃ. ৪৭-৪৮গানটিতে সঞ্চারী স্তবকটি…
অশান্তি আজ হানল এ কী দহনজ্বালা।বিঁধল হৃদয় নিদয় বাণে বেদনঢালা॥ বক্ষে জ্বালায় অগ্নিশিখা, চক্ষে কাঁপায় মরীচিকা– মরণসুতোয় গাঁথল কে মোর বরণমালা॥চেনা ভুবন হারিয়ে গেল স্বপনছায়াতেফাগুনদিনের পলাশরঙের রঙিন মায়াতে। যাত্রা আমার নিরুদ্দেশা, পথ হারানোর লাগল নেশা– অচিন দেশে এবার আমার যাবার পালা॥ রাগ: হাম্বীরতাল: দাদরারচনাকাল (বঙ্গাব্দ): মাঘ, ১৩৪২রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): 1936