মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যা ঐ পদার্থের বৈশিষ্ট্য রক্ষা করে। যাকে বিশ্লেষিত করলে আরো ক্ষুদ্রতম কণা ইলেক্ট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন পাওয়া যায়। পরমাণুকে দুটি ভিন্ন অঞ্চলে ভাগ করা যায়। একটিকে কেন্দ্র বলা হয়- যে অংশে পরমাণুর সকল ভর ও ধনাত্বক চার্জ পুঞ্জীভূত থাকে। অর্থাৎ নিরপেক্ষ নিউট্রন ও ধনাত্বক প্রোটন একত্রে কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াসে থাকে আর দ্বিতীয়টিকে বলা হয় বহিঃঅঞ্চল- যে অংশে নির্দিষ্ট শক্তির কতক শক্তিস্তর থাকে আর ঐ শক্তিস্তরে নির্দিষ্ট শক্তির ঋণাত্বক চার্জ যুক্ত ইলেক্ট্রন পরিক্রমণরত অবস্থায় থাকে।
অণু ও পরমাণু, অণু ও পরমাণু ssc, অণু ও পরমাণু কাকে বলে, অণু ও পরমাণু কি, অণু ও পরমাণু কী, অণু পরমাণু, অণুতে পরমাণু গণনা, পরমাণু, পরমাণু আসলে কী?, পরমাণু ও, পরমাণু ও অণু, পরমাণু কাকে বলে, পরমাণু কাকে বলে?, পরমাণু কি, পরমাণু কী, পরমাণু কী?, পরমাণু গবেষণা, পরমাণু বিস্ফোরণ, পরমাণু যুদ্ধ, পরমাণু রঙ্গ, পরমাণু সম্পর্কে, পরমাণুর, পরমাণুর ইতিহাস, পরমাণুর উপাদান, পরমাণুর কথা, পরমাণুর গঠন, পরমাণুর গঠন bcs, পরমাণুর গঠন class 8, পরমাণুর গঠন class 9, পরমাণুর গঠন hsc, পরমাণুর পরিচয়, পরমাণুর মূল কণিকা, পরমাণুর সংজ্ঞা, পরমানু কী

Leave a Reply